ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও কিয়েভের অবস্থান স্পষ্টভাবেই ভিন্ন।
যুদ্ধের কারণে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মেয়াদ শেষ হলেও নির্বাচন আয়োজন সম্ভব হয়নি। তবে তিনি যুদ্ধ চলাকালে নির্বাচন করতে চান না। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র চায় ইউক্রেন প্রথমে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে যাক, এরপর এ বছরের শেষ দিকে নির্বাচন করুক।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইউক্রেন-বিষয়ক কর্মকর্তা কিথ কেলগ জানিয়েছেন, যুদ্ধকালীন সময়েও গণতান্ত্রিক দেশে নির্বাচন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ট্রাম্প প্রশাসনের পরিকল্পনা হলো, তাদের নতুন সরকারের প্রথম কয়েক মাসের মধ্যেই যুদ্ধবিরতির একটি চুক্তি করা, যাতে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের অবসান ঘটে।
তবে কিয়েভের প্রতিক্রিয়া স্পষ্ট নয়। জেলেনস্কি বলেছেন, যুদ্ধ থামলে এবং রাশিয়া যদি নতুন করে হামলা না চালানোর নিশ্চয়তা দেয়, তাহলে ইউক্রেন এই বছরই নির্বাচন করতে পারে।
তবে যুক্তরাষ্ট্র এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেনকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেনি বলে জানিয়েছে কিয়েভের একটি সূত্র।